• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

আলেকজান্ডারের মুদ্রার সন্ধানে

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০২০  

ফিলিস্তিনের গাজা উপকূলের কাছে বিশ্বের প্রাচীনতম কিছু মুদ্রা খুঁজে পেয়েছিলেন কয়েক জেলে। গাজার প্রত্নতত্ত্ববিদ ফাদেল আলাটোল প্রথম শনাক্ত করেন এসব দুই হাজার ৩০০ বছর আগের মেসিডোনিয়ার শাসক আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের ডেকাড্রাকমা মুদ্রা। গ্রিস থেকে ভারত পর্যন্ত রাজত্ব বিস্তার করেছিলেন আলেকজান্ডার। মিসর অভিযানের সময় কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ গাজা দখল করে নিয়েছিলেন তিনি। প্রত্নতত্ত্ববিদ ফাদেল আলাটোল বলেন, 'আমি একটি মুদ্রা হাতে তুলে নিয়ে হতভম্ব আর অভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম।'

২০১৭ সালের বসন্তে সমুদ্র থেকে ওই মুদ্রাগুলো তুলে আনার আগে পর্যন্ত পাওয়া প্রতিটি আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের ডেকাড্রাকমা (আলেকজান্ডারের মুদ্রা) আনুষ্ঠানিকভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। সেগুলোর তথ্য ফাদেলের সংগ্রহে রয়েছে। ফাদেল আলাটোল মুদ্রাগুলো শনাক্ত করার পর সেগুলো নিখোঁজ হয়ে যায়, ধারণা করা হয় মুদ্রাগুলো বিক্রি করে দেওয়া হয়।

কয়েক মাস পরে একই ধরনের মুদ্রা বিশ্বের বিভিন্ন নিলাম কেন্দ্রে বিক্রির জন্য উঠতে শুরু করে। লন্ডনের নিলাম প্রতিষ্ঠান রোমা নিউমিসমেটিক্সে একটি আলেকজান্ডার ডেকাড্রাকমা বিক্রি হয়েছে এক লাখ পাউন্ডে। পরবর্তী দু'বছরে এ ধরনের ১৯টি মুদ্রা বাজারে ওঠে। এর মধ্যে ১১টি মুদ্রা বিক্রি করে রোমা নিউমিসমেটিক্স। দুর্লভ মুদ্রাগুলো কোথা থেকে এসেছে, তার কোনো ইতিহাস প্রকাশ করা হয়নি।

১৯৭৩ সালের আগে পর্যন্ত মুদ্রাগুলো সম্পর্কে কোনো তথ্য কোথাও পাওয়া যায়নি। বিবিসির অনুসন্ধানে ২০১৭ সালের বসন্তে নিলামে তোলা ১৯টি আলেকজান্ডার ডেকাড্রাকমার মধ্যে ছয়টি চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে।

মুদ্রা বিশেষজ্ঞ ড. উটে ওর্টেনবার্গ বলছেন, 'মুদ্রাগুলো গাজা থেকে আসার ব্যাপার এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে, কারণ আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সেনাবাহিনী এবং জেনারেলরা এ অঞ্চল দিয়েই ফিরছিলেন, তখন কোনোভাবে এসব মুদ্রা হারিয়ে গেছে।' তিনি বলেন, ঐতিহাসিক এসব জিনিস একেবারে হারিয়ে যাওয়ার আগে প্রক্রিয়া অনুযায়ী অনুসন্ধান চালানো ভালো হবে।'

বরগুনার আলো