• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

গ্লুকোমা কেন হয়? প্রতিরোধের উপায় জানুন

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০  

গ্লুকোমা চোখের এমন এক সমস্যা যার কারণে অপটিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাদের গ্লুকোমা আছে তারা ধীরে ধীরে অথবা কোনো লক্ষণ ছাড়াই দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। নানা কারণে গ্লুকোমা হতে পারে। যেমন-

> বছর ৪০ বছরের ওপরে হলে

> যাদের পরিবারে গ্লুকোমার ইতিহাস আছে

> যাদের দৃষ্টিশক্তি আগে থেকেই ক্ষীণ

> অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস থাকলে

> উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, রক্তশূন্যতা থাকলে

> দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করলে

> চোখের আঘাত, প্রদাহ থাকলে

> চোখের প্রেসার বেশি থাকলে

গ্লুকোমা হলে অনেক সময় নানা উপসর্গ প্রকাশ পায়। যেমন- চোখে তীব্র ব্যথা, স্বল্প আলোতে দেখতে সমস্যা হওয়া, চোখ লাল হওয়া, বমি বমি ভাব ও প্রচণ্ড মাথা ব্যথা ইত্যাদি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্লুকোমায় দৃষ্টি হারালে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না। তবে প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পরলে চিকিৎসার মাধ্যমে দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখা ও অন্ধত্ব রোধ করা যায়। গ্লুকোমা প্রতিরোধে যা করণীয়-

১. নিয়মিত চোখ পরীক্ষা করাতে হবে। যাদের বয়স ৪০ বছরের ওপরে এবং যাদের পরিবারে গ্লুকোমার ইতিহাস আছে তারা প্রতি বছর অন্তত একবার করে চোখের পরীক্ষা করাবেন। মনে রাখবেন, যত তাড়াতাড়ি এ সমস্যা ধরা পড়বে তত তাড়াতাড়ি এর চিকিৎসা সম্ভব হবে।

২. পরিবারের কারো গ্লুকোমা ছিল বা আছে কিনা তা জেনে নিন।

৩. চোখের প্রেসার বেশি থাকলে চিকিৎসক যেভাবে ব্যবস্থাপত্র দেবেন সেটা মেনে চলুন।

৪. নিয়মিত পরিমিত আকারে ব্যায়াম করলে চোখের প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ঘরের কাজ বা খেলাধূলার সময় চোখে প্রতিরোধী ব্যবস্থা নিন। 

বরগুনার আলো