• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন আজ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১৭ নভেম্বর ২০২০  

উপমহাদেশের বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার রুনা লায়লার জন্মদিন আজ। ১৯৫২ সালের আজকের এই দিনে তিনি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। উপমহাদেশের কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পী ক্যারিয়ারে বাংলা, হিন্দি, উর্দু মিলিয়ে মোট ১৮টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। বাংলা সিনেমায় গান গেয়ে শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে সাত বার জিতেছেন ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’। সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’ও পেয়েছেন।

রুনা লায়লা ১৯৬৬ সালে উর্দু ভাষার ‘হাম দোনো’ সিনেমার ‘উনকি নাজরোঁ সে মোহাব্বত কা জো পয়গম মিলা’ গানটি দিয়ে সংগীতাঙ্গনে আলোচনায় আসেন। ষাটের দশকে তিনি নিয়মিত পাকিস্তান টেলিভিশনে গান গাইতেন। বাংলা চলচ্চিত্রে গান গাওয়া শুরু করেন স্বাধীনতার পর। অসংখ্য বাংলা সিনেমাতে তিনি কণ্ঠ দিয়েছেন। গানের জন্য তিনি বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারত, পাকিস্তানেও তুমুল জনপ্রিয়।

সাধারণত তার জন্মদিন বিশেষ আয়োজনের মধ্য দিয়েই উদযাপিত হয়। কিন্তু এবার করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে জন্মদিনটিকে ঘিরে কোন আয়োজনই থাকছে না। তবে ধ্রুব মিউজিক স্টেশনের ইউটিউব চ্যানেলে আজ সকালে প্রকাশিত হচ্ছে রুনা লায়লার সুর করা গান ‘এই দেখা শেষ দেখা’ গানটি। গানটি লিখেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার, সুর করেছেন রুনা লায়লা এবং সঙ্গীতায়োজন করেছেন রাজা ক্যাশেফ। গত ১২ ও ১৩ নবেম্বর গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন চন্দন রায় চৌধুরী। 

গানটি প্রসঙ্গে রুনা লায়লা বলেন, ‘যেদিন প্রথম লুইপার কণ্ঠে শ্রদ্ধেয় বেগম আখতারের জোছনা করেছে আঁড়ি গানটি শুনি তখন মুগ্ধ হয়ে তাকে অভিনন্দন জানাই। পরবর্তীতে যখন এই দেখা শেষ দেখা গানটির সুর করি তখন তাকে গানটি গাইতে অনুরোধ করি এবং তার প্রতি আমার আস্থা ছিল। অনুরোধ করি এই অর্থে যে আমরা প্রত্যেকেই যার যার অবস্থানে শিল্পী এবং প্রত্যেকেই যদি প্রত্যেককে সম্মান করি তাহলে সার্বিকভাবে আমাদের সঙ্গীতাঙ্গন আরো সুন্দর হবে। আমার প্রত্যাশার চেয়ে লুইপা অনেক ভাল গেয়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ধ্রুব গুহকে উদ্যোগী হয়ে গানগুলো করার জন্য।’ 

ধ্রুব মিউজিক স্টেশন সূত্রে জানা যায়- রুনা লায়লা’র জন্মদিন উপলক্ষে একে একে প্রকাশিত হবে আঁখি আলমগীরের কণ্ঠে ‘কোথায় রেখেছো আমায়’, তানি লায়লার কণ্ঠে ‘কেন হয়ে গেছি পর’ ও হৈমন্তী রক্ষিতের কণ্ঠে ‘আকাশে মেঘ জমেছে’ গান তিনটি। তানি লায়লা’র গানটির গীতিকবার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের। বাকি দুটো গান কবির বকুলের লেখা। গানগুলোর সঙ্গীতায়োজন করেছেন রাজা ক্যাশেফ। 

রুনা লায়লা প্রথম সুর করেন আলমগীর পরিচালিত ‘একটি সিনেমার গল্প’ সিনেমায়। ‘গল্প কথার ওই কল্পলোকে জানি’ গানটি লিখেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার এবং সঙ্গীতায়োজন করেছেন ইমন সাহা। রুনা লায়লার সুরে এই গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন আঁখি আলমগীর। এই গানেরই সুর করে প্রথম সুরকার হিসেবে রুনা লায়লা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন।

বরগুনার আলো