• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

বিড়াল পালনে ইসলামের হুকুম

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

বিড়াল অত্যন্ত নিরীহ একটি প্রাণী। তুলতুলে গা আর নম্র স্বভাবের কারণে অনেকে বিড়াল পালতে পছন্দ করেন। আসুন জেনে নেই, বিড়াল সম্পর্কে ইসলামের কিছু বিধিবিধান।ইসলামের দৃষ্টিতে বিড়াল লালন-পালন করা জায়েজ। বিড়াল পালনে ঘরে ইঁদুরের উৎপাত কমে আসে। এছাড়া মাছের কাঁটা, ঝুটা খাবার খেয়ে আমাদের পরিবেশকেও রাখে সুন্দর। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বিড়াল পালন খুব পছন্দ করতেন। একারণে তার আসল নাম আব্দুর রহমান ঢাকা পড়ে হয়ে যায় আবু হুরায়রা (বিড়ালের পিতা)। রাসুলুল্লাহ (সা.) তার বিড়ালপ্রীতির কারণে এ নামেই তাকে ডাকতেন। বিড়াল হারাম প্রাণী হওয়ার কারণে এর ঝুটাও হারাম হওয়ার কথা ছিলো।

কিন্তু একটা হাদিসের কারণে ইসলামি চিন্তাবিদগণ এর ঝুটাকে হারাম থেকে নামিয়ে মাকরুহ সাব্যস্ত করেছেন। হাদিসটি হলো, হজরত কাবশা বিনতে কাব ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘হজরত আবু কাতাদা (রা.) আমার নিকট আগমন করলেন। আমি তার জন্য পানিভর্তি একটি উজুর পাত্র উপস্থিত করলাম। এমন সময় একটা বিড়াল তা হতে পান করল। তিনি ঐ বিড়ালটির জন্য পাত্রটি কাত করে দিলেন, যাতে সে পান করতে পারে। কাবশা (রা.) বলেন, তখন আবু কাতাদা (রা.) দেখলেন, আমি তার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি। তিনি বললেন, ‘হে ভাতিজী! তুমি কি আশ্চর্য বোধ করছ? আমি বলাম হ্যাঁ। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এরা (বিড়াল) অপবিত্র নয়, এরা তোমাদের আশেপাশে বিচরণকারী এবং বিচরণকারিনী।’ (সুনানে নাসাই: ৩৪১)

তাই কোনো খাবারে যদি বিড়াল মুখ দেয় আর খাবারের মালিক ধনী হয় তাহলে ওই খাবার খাওয়া তার জন্যে মাকরুহ বা অপছন্দনীয়। আর খাবারের মালিক যদি দরিদ্র হয় তাহলে তার জন্যে খাবারটি খাওয়া জায়েজ। (ফতওয়ায়ে আলমগিরি: ৪৩: ১)

বরগুনার আলো