• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

শেষ পর্যায়ে নাসার চন্দ্রাভিযান রকেট নির্মাণের কাজ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২০ আগস্ট ২০১৯  

৫০ বছর আগের ২০ জুলাই চাঁদের বুকে প্রথম পা রেখে ইতিহাস তৈরি করেছিল মানবজাতি। এরপর আর নামেননি কেউ। এতোদিন পর ২০২৪ সালে নতুন করে চন্দ্রাভিযানের পরিকল্পনা করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।নতুন করে চাঁদের বুকে পা রাখতে প্রস্তুতি সারছে নাসা। এই অভিযানের জন্য তৈরি রকেটটির নির্মাণও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। নাসা’র প্রশাসক জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট ‘৯০ শতাংশ প্রস্তুত।

এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাইডেনস্টাইন এই গ্রীষ্মে রকেটটির ‘বিস্ময়কর’ উন্নতি নিয়ে সংস্থাটির প্রশংসা করেন এবং জানিয়েছেন প্রকৌশলীরা রকেটটির ‘পাঁচ ভাগের চার ভাগই’ একসঙ্গে জুড়েছেন।

ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরোপুরি প্রস্তুত হলে এটি হবে সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। রকেটটি চাঁদের বুকে নভোচারী ফেরাতে সহায়তা করবে এবং ভবিষ্যতে মঙ্গল গ্রহে অভিযান চালাতেও ব্যবহার করা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

চলতি বছরের এপ্রিলে রকেটটি নিয়ে ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, প্রথম ধাপে ২০২৪ সালের মধ্যে আমরা চাঁদের বুকে পরবর্তী পুরুষ এবং প্রথম নারী নামানোর দিকে নজর দেবো। দ্বিতীয় ধাপে ২০২৮ সালের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী অভিযানের জন্য প্রস্তুত হবো।

এর জন্য আমাদের শক্তিশালী স্পেস লঞ্চ সিস্টেম দিয়ে গভীর মহাকাশে অনেক নবায়নযোগ্য ব্যবস্থা বসাতে হবে। ২০১০ সালে এই রকেট তৈরির কাজ শুরু করে নাসা। এটির উচ্চতা বলা হয়েছে ৯৭ মিটার।

নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে যে গতিতে পৃথিবীর চার পাশে আবর্তন করে, এটি তার চেয়ে ঘন্টায় ৭০০০ মাইল বেশি। পৃথিবীর অভিকর্ষজ তরণ এড়াতে ঘন্টায় অন্তত ২৪৫০০ মাইল বেগের জোগান দেবে এবং চাঁদে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।

বরগুনার আলো