• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সামুদ্রিক মাছ খেয়ে আচমকা বুড়ি হয়ে গেলেন ২৬ বছর বয়সী বধূ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২০  

ভিয়েতনামের ২৬ বছর বয়সী সেই গৃহবধূর নাম থি ফুয়ং। তাকে সারিয়ে তুলতে স্বামী নিজের সব সম্পদ ব্যয় করলেও শেষ পর্যন্ত সুস্থ করে তুলতে পারেননি। তবে সবকিছু মেনে নিয়ে সুখেই দিন কাটাচ্ছেন তারা। ভিয়েতনাম নেট ব্রীজ

জানা যায়, প্রায় ৩ বছর আগে স্বামী খুব সখ করে ঘরে এনেছিলেন এক অজানা সামুদ্রিক মাছ। বেশ আগ্রহ নিয়েই থি রান্না করেছিলেন সেই মাছ। কিন্তু সেই মাছ খাওয়ার পর বদলে যায় থির চেহারা।

প্রথমে তার শরীরে অ্যালার্জি দেখা দেয়। পুরো শরীর চুলকাতে থাকে। সহ্য করতে না পেরে ওই দিন সকালেই ডাক্তারের কাছে যান। কিছু অ্যালার্জির ওষুধ নিয়ে ফিরে আসেন। এসে বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ পর তার চামড়া কুঁচকে বুড়োদের মতো হয়ে যায়। প্রথমে তিনি ঘাবড়ে যান। কিন্তু কণ্ঠ শুনে বুঝতে পারেন এই মহিলাই তার স্ত্রী। এই অবস্থা দূর করতে বহু ডাক্তারের কাছে যান ওই দম্পতি। কিন্তু তাতে কোনো কাজ না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তারা চীনে যান ডাক্তার দেখাতে।

চীনের ডাক্তার জানান, তারা যে মাছ খেয়েছিলেন তাতে এক ধরণের বিষ ছিল। সেই বিষে আক্রান্ত হন স্ত্রী। এই রোগের জন্য যে ওষুধ খেতে হবে তা অনেক দামী। শেষ পর্যন্ত স্বামী তার প্রায় সব সম্পদ বিক্রি করে স্ত্রীর জন্য সেই ওষুধ কেনেন। কিন্তু তাতেও কোনো উন্নতি হয়নি।
ওই দম্পতি এখন প্রায় নিঃস্ব। তবে তাতে তাদের দুঃখ নেই। স্বামীর মন্তব্য, স্ত্রী বেঁচে আছে এবং আমার আছে সেটিই এখন বড়। আর স্ত্রীর সন্তুষ্টি, এই অবস্থা স্বামী তাকে ভালোবাসে সেটিই বড়।

বরগুনার আলো