• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

স্মার্ট বাঁদর দম্পতি!

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০১৯  

সম্প্রতি ইন্টারনেটে অনেকেরই চোখে পড়েছে এক বাঁদর দম্পতির মানুষের মতো বসবাসের ঘটনা। পুরুষ বাঁদরটির নাম কান্দ আর তার স্ত্রী সাকি। মালয়েশিয়ায় বসবাস করা এই বাঁদর দম্পতি আর পাঁচজন বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর মতোই জীবনযাপন করে। 

এই বাঁদর দম্পতির মালিক কুয়ালালামপুরের পশুপ্রেমী জামিল ইসমাইল। তিনি জানান,  কান্দ আর তার স্ত্রী সাকি একসঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে যায়। বিছানায় শুয়েও পড়ে একসঙ্গে।

জামিল জানিয়েছেন, পুরুষ বাঁদরটি যেখানে ছিল, সেই নার্সারিটি দেউলিয়া হয়ে যায়। ফলে সমস্ত প্রাণীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তখনই মাত্র একবছর বয়সী কান্দকে বাড়ি নিয়ে আসেন জামিল। 

এরপর কান্দের জন্য স্ত্রী খোঁজার কাজ শুরু করেন তিনি, পেয়েও যান কান্দের মনের মতো সঙ্গী সাকিকে। এরপর দীর্ঘ ৯ বছর জামিলের বাড়িতে দম্পতির মতোই থাকে কান্দ–সাকি।
 
বাঁদর দম্পতিকে সমাজের আদবকায়দাও শিখিয়েছেন জামিল। তবে এজন্য চার বছর সময় লেগেছে। প্রথম প্রথম দু’জনেই বাড়ি নোংরা করে রাখত। ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে খেয়ে নিত। ঘরের জিনিসপত্র ভেঙে ফেলত। 

প্রতিবেশীদের কাছেও বকাঝকা শুনতে হয়েছে জামিলকে এই কান্দ–সাকির জন্য। তবে তিনি হাল ছাড়েননি। জামিলের পরিশ্রম কাজে দিয়েছে, এখন কান্দ–সাকি নিজেদের অনেক কাজ করতে পারে। কাপড় ধোয়া, ঘর গোছানো বা রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেটও চালাতে জানে এই স্মার্ট বাঁদর দম্পতি।  

বরগুনার আলো